চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলেননি। আজ সোমবার চীনের পক্ষ থেকে এমন দাবি করা হয়েছে। বেইজিং স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, উভয় দেশের মধ্যে চলমান শুল্কযুদ্ধ মীমাংসার জন্য কোনো আলোচনা চলছে না।
বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ এখন একেবারে স্পষ্ট। চীনা পণ্যে ২৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র, আর পাল্টা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ১২৫ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছে বেইজিং। এতে ভোক্তা, ব্যবসা এবং বাজারে অনিশ্চয়তা বাড়ছে। এমনকি বৈশ্বিক মন্দার আশঙ্কাও তীব্র হচ্ছে।
ট্রাম্পের শুল্ক ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির জন্য বিশাল ধাক্কা। এই দেশগুলো চিপস থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ির মতো গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে জড়িত। তারা এখন বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দ্বন্দ্বের মাঝে আটকা পড়েছে। যেখানে চীন তাদের শক্তিশালী প্রতিবেশী ও সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের সঙ্গে পাল্টাপাল্টি শুল্ক বৃদ্ধির লড়াইয়ের অবসানের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তিনি হয়তো চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক কমাতেও পারেন। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, টিকটক নিয়ে চূড়ান্ত চুক্তির জন্য হয়তো অপেক্ষা করতে হতে পারে।
সম্প্রতি নিকট প্রতিবেশী দেশ ভিয়েতনাম সফর করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। তাঁর এই সফরের উদ্দেশ্য নিয়ে নোংরা ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রকে বিপদে ফেলার জন্যই সি ভিয়েতনাম সফর করেছেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাঁর আরোপিত শুল্ক পুরোপুরি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে চীন। বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান। এ পরিস্থিতিতেই চীন এই আহ্বান জানিয়েছে।
চলমান এই বাণিজ্যযুদ্ধে কোন দেশ প্রথম পিছু হটবে, তা বিশ্লেষণ করার জন্য মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীন কী কী আমদানি করে, তা নিয়ে একটি বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সিএনএন দেখেছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিকল্প হিসেবে চীন কীভাবে অন্য দেশ থেকে এসব পণ্য আমদানি করে তাদের চাহিদা পূরণ করতে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ ক্যাম্পেইন এগিয়ে নিতে বিশ্বের দেশগুলোর ওপর বিশাল শুল্ক আরোপ করেছিলেন। যদিও পরে সেই শুল্ক তিনি ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন। কিন্তু চীনের ওপর তিনি শুল্ক বাড়িয়েই চলেছেন। জবাবে চীনও যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় কাছাকাছি পরিমাণে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার জোর দিয়ে বলেছেন, তাঁর শুল্ক নীতি ‘সত্যিই ভালো করছে।’ যদিও বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য যুদ্ধের মধ্যে চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বৃদ্ধি করেছে। এই বিষয়টি বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য যুদ্ধের পাশাপাশি মন্দার আশঙ্কাও বাড়িয়ে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একসময় অনেকগুলো দেশের বিরুদ্ধে বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু করতে চেয়েছিলেন। তবে এই যুদ্ধে এখন যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র প্রতিপক্ষ বলা যায় চীনকেই। এর ফলে বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে। গতকাল বুধবার ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, চীন ছাড়া অন্য কোনো দেশের পণ্যের ওপর তিনি...
যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীনে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর শুল্ক ৮৪ শতাংশে উন্নীত করেছে বেইজিং। আগে এই শুল্কের হার ছিল ৩৪ শতাংশ। এর আগে, ট্রাম্প চীনের ওপর কয়েক দফায় শুল্কারোপ করা হয়। একপর্যায়ে চীনা পণ্যের ওপর ১০৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। পরে সেটিও বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ উন্নীত করেন তিনি। ট্রাম্প মার্কিন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল বুধবার চীন ছাড়া অন্য সব দেশের ওপর থেকে ব্যাপক শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন। এই পদক্ষেপ মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগেও প্রায় অসম্ভব বলে মনে হয়েছিল। ট্রাম্পের মতে, ৭৫ টিরও বেশি দেশ তাঁর সঙ্গে আলোচনা করেছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিশোধমূলক...
প্রবাদ আছে, রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায়। চলুন দেখি, এই দুই রাজার যুদ্ধে কার প্রাণ যায়! ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত শুল্কের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে নিজ দেশে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে। চীন থেকে আমদানি করা সব পণ্যে ইতিমধ্যে ২০ শতাংশ শুল্ক আর
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘চীনকে আমাদের ভালো বন্ধু হিসেবে দেখাটা খুবই জরুরি। আমাদের (দুই দেশের) সম্পর্ক বহু বছর ধরে খুবই শক্তিশালী। আমাদের ব্যবসা খুব জোরদার এবং চীনের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা থেকে আমরা উপকৃত হই।’
বাংলাদেশে তিস্তা নদীসহ পানিসম্পদ খাতের সমন্বিত ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হবে চীন। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে বয়ে চলা অভিন্ন নদী যমুনার উজানে পানিপ্রবাহের বিষয়ে তথ্য দেবে দেশটি। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের শীর্ষ বৈঠকে গতকাল শুক্রবার এ সিদ্ধান্ত হয়।
বাংলাদেশ ও চীন দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ঐতিহাসিক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
প্রধান উপদেষ্টার অর্থনৈতিক কূটনীতির মূল কাজ হচ্ছে বাংলাদেশকে পুরো বিশ্বের কাছে তুলে ধরা; যাতে বাংলাদেশ এ অঞ্চলের একটি বড় ম্যানুফ্যাকচারিং হাব (পণ্য প্রস্তুতের কেন্দ্র) হয়। সে জন্য যত ধরনের নীতি, সংস্কার দরকার, তা নেওয়া হচ্ছে...